কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় নিলে ধরে নেওয়া যায় অনেক বেশি প্রোগ্রাম
স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হওয়া বা ‘স্টার্টআপ আইটেম’ হিসেবে সক্রিয় হয়ে
আছে। এ ব্যাপারটা খুবই সাধারণ। কম্পিউটার ব্যবহারে ধীরে ধীরে বিভিন্ন
সফটওয়্যার ইনস্টলের ফলে স্টার্টআপ তালিকায় এসব ঢুকে পড়ে। ফলে কম্পিউটার
যখন চালু হয়, স্বাভাবিকভাবেই সেসব প্রোগ্রামও একই সঙ্গে চালু হতে থাকে।
ফলে কম্পিউটার চালু হয়ে পুরোপুরি কাজের উপযুক্ত হতে হতে সময় চলে যায়
অনেকটা।
বিষয়টি তাই একটু বিরক্তিকরও বটে। এসব ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু বিষয় অনুসরণ করে কম্পিউটার চালুর ক্ষেত্রে সময় কমিয়ে আনা সম্ভব। এ সমস্যায় বর্তমানে অনেকেই পড়েন। কম্পিউটারের গতি কমে যাবে বলে অবশ্য নতুন কোনো সফটওয়্যার কম্পিউটারে ইনস্টল করা বন্ধ করাটাও কোন সমাধান নয়। মোটেই না বরং নিশ্চিত করতে এসব সফটওয়্যার প্রয়োজন ছাড়া যেন সব সময় চলতে না পারে। এতে কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যাবে।
বিষয়টি তাই একটু বিরক্তিকরও বটে। এসব ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু বিষয় অনুসরণ করে কম্পিউটার চালুর ক্ষেত্রে সময় কমিয়ে আনা সম্ভব। এ সমস্যায় বর্তমানে অনেকেই পড়েন। কম্পিউটারের গতি কমে যাবে বলে অবশ্য নতুন কোনো সফটওয়্যার কম্পিউটারে ইনস্টল করা বন্ধ করাটাও কোন সমাধান নয়। মোটেই না বরং নিশ্চিত করতে এসব সফটওয়্যার প্রয়োজন ছাড়া যেন সব সময় চলতে না পারে। এতে কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যাবে।
কোন প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয় তালিকায় থাকতে পারে?
কম্পিউটারে কিছু প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয় ভাবেই থাকে। এর মধ্যে উল্লেলেখযোগ্য অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম, ফায়ারওয়াল বা নিরাপত্তা অ্যাপ, বাংলা লেখার সফটওয়্যার, সিস্টেম বা ব্যাটারি তদারকির প্রোগ্রাম, বার্তা আদান-প্রদানের সফটওয়্যার (যেমন স্কাইপ), ক্লাউডভিত্তিক অ্যাপ (যেমন ড্রপবক্স, ওয়ান ড্রাইভ) ইত্যাদি। কীভাবে এগুলো বন্ধ করবেন? Windows Key+R চেপে রান চালু করে তাতে লিখুন msconfig এবং ওকে করুন।
সিস্টেম কনফিগারেশন উইন্ডো চালু হলে ওপরের স্টার্টআপ ট্যাব নির্বাচন করুন। যেসব প্রোগ্রাম কম্পিউটার চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজে থেকেই চালু হয়ে যায় তার একটা তালিকা এখানে পাবেন। অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো স্টার্টআপ আইটেমের তালিকা থেকে টিক উঠিয়ে দিয়ে ওকে করুন।
কীভাবে বুঝবেন কোনটি অপ্রয়োজনীয়?
অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামটি রাখতে পারেন, গ্রাফিকস বা অন্য কোনো প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার যেটি কম্পিউটার চালুর সঙ্গে সঙ্গেই আপনার প্রয়োজন সেটা রেখে দিতে পারেন, বাকিগুলো বাদ দিন। ওকে করার পর কম্পিউটার বন্ধ করে পুনরায় চালুর (রিস্টার্ট) একটি বার্তা পাবেন। কম্পিউটার পুনরায় চালু করেন (রিস্টার্ট)। এভাবে সিস্টেম থেকে স্টার্টআপ আইটেম কমিয়ে কম্পিউটার চালুর সময়টা কমিয়ে আনতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হয়, কোনো সফটওয়্যার ইনস্টল করার পর সেটির প্রোপার্টিজে ঢুকে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় নিজে থেকে চালু হওয়ার অপশনটি বন্ধ করে দিলে। যেমন স্কাইপ যদি ইনস্টল করা থাকে তাহলে টুলস মেনু থেকে অপশন, তারপর স্টার্ট স্কাইপ হোয়েন আই স্টার্ট উইন্ডোজ অপশনটি থেকে টিক উঠিয়ে দিন। এভাবে নির্দিষ্ট স্বয়ংক্রিয় অপশনগুলো প্রোগ্রামগুলো থেকে বাদ দিলে পরবর্তী সময়ে আবার স্টার্টআপ আইটেমে যোগ হবে না।
বিষয়টি তাই একটু বিরক্তিকরও বটে। এসব ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু বিষয় অনুসরণ করে কম্পিউটার চালুর ক্ষেত্রে সময় কমিয়ে আনা সম্ভব। এ সমস্যায় বর্তমানে অনেকেই পড়েন। কম্পিউটারের গতি কমে যাবে বলে অবশ্য নতুন কোনো সফটওয়্যার কম্পিউটারে ইনস্টল করা বন্ধ করাটাও কোন সমাধান নয়। মোটেই না বরং নিশ্চিত করতে এসব সফটওয়্যার প্রয়োজন ছাড়া যেন সব সময় চলতে না পারে। এতে কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যাবে।
কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় লাগলে যা করবেন !
কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় নিলে ধরে নেওয়া যায় অনেক বেশি প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হওয়া বা ‘স্টার্টআপ আইটেম’ হিসেবে সক্রিয় হয়ে আছে। এ ব্যাপারটা খুবই সাধারণ। কম্পিউটার ব্যবহারে ধীরে ধীরে বিভিন্ন সফটওয়্যার ইনস্টলের ফলে স্টার্টআপ তালিকায় এসব ঢুকে পড়ে। ফলে কম্পিউটার যখন চালু হয়, স্বাভাবিকভাবেই সেসব প্রোগ্রামও একই সঙ্গে চালু হতে থাকে। ফলে কম্পিউটার চালু হয়ে পুরোপুরি কাজের উপযুক্ত হতে হতে সময় চলে যায় অনেকটা।বিষয়টি তাই একটু বিরক্তিকরও বটে। এসব ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু বিষয় অনুসরণ করে কম্পিউটার চালুর ক্ষেত্রে সময় কমিয়ে আনা সম্ভব। এ সমস্যায় বর্তমানে অনেকেই পড়েন। কম্পিউটারের গতি কমে যাবে বলে অবশ্য নতুন কোনো সফটওয়্যার কম্পিউটারে ইনস্টল করা বন্ধ করাটাও কোন সমাধান নয়। মোটেই না বরং নিশ্চিত করতে এসব সফটওয়্যার প্রয়োজন ছাড়া যেন সব সময় চলতে না পারে। এতে কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যাবে।
কোন প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয় তালিকায় থাকতে পারে?
কম্পিউটারে কিছু প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয় ভাবেই থাকে। এর মধ্যে উল্লেলেখযোগ্য অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম, ফায়ারওয়াল বা নিরাপত্তা অ্যাপ, বাংলা লেখার সফটওয়্যার, সিস্টেম বা ব্যাটারি তদারকির প্রোগ্রাম, বার্তা আদান-প্রদানের সফটওয়্যার (যেমন স্কাইপ), ক্লাউডভিত্তিক অ্যাপ (যেমন ড্রপবক্স, ওয়ান ড্রাইভ) ইত্যাদি। কীভাবে এগুলো বন্ধ করবেন? Windows Key+R চেপে রান চালু করে তাতে লিখুন msconfig এবং ওকে করুন।
সিস্টেম কনফিগারেশন উইন্ডো চালু হলে ওপরের স্টার্টআপ ট্যাব নির্বাচন করুন। যেসব প্রোগ্রাম কম্পিউটার চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজে থেকেই চালু হয়ে যায় তার একটা তালিকা এখানে পাবেন। অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো স্টার্টআপ আইটেমের তালিকা থেকে টিক উঠিয়ে দিয়ে ওকে করুন।
কীভাবে বুঝবেন কোনটি অপ্রয়োজনীয়?
অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামটি রাখতে পারেন, গ্রাফিকস বা অন্য কোনো প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার যেটি কম্পিউটার চালুর সঙ্গে সঙ্গেই আপনার প্রয়োজন সেটা রেখে দিতে পারেন, বাকিগুলো বাদ দিন। ওকে করার পর কম্পিউটার বন্ধ করে পুনরায় চালুর (রিস্টার্ট) একটি বার্তা পাবেন। কম্পিউটার পুনরায় চালু করেন (রিস্টার্ট)। এভাবে সিস্টেম থেকে স্টার্টআপ আইটেম কমিয়ে কম্পিউটার চালুর সময়টা কমিয়ে আনতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হয়, কোনো সফটওয়্যার ইনস্টল করার পর সেটির প্রোপার্টিজে ঢুকে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় নিজে থেকে চালু হওয়ার অপশনটি বন্ধ করে দিলে। যেমন স্কাইপ যদি ইনস্টল করা থাকে তাহলে টুলস মেনু থেকে অপশন, তারপর স্টার্ট স্কাইপ হোয়েন আই স্টার্ট উইন্ডোজ অপশনটি থেকে টিক উঠিয়ে দিন। এভাবে নির্দিষ্ট স্বয়ংক্রিয় অপশনগুলো প্রোগ্রামগুলো থেকে বাদ দিলে পরবর্তী সময়ে আবার স্টার্টআপ আইটেমে যোগ হবে না।
No comments:
Post a Comment