অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না। কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
অনেক
সময় উদ্যোক্তারা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন না।
কারণ প্রতিষ্ঠানের এখনও নাম দেয়া হয় নি। নাম ছাড়া কি আর প্রতিষ্ঠান হতে
পারে? যে কোন প্রতিষ্ঠানেরই একটা নাম থাকতে হয়। উদ্যোক্তারা প্রায় সময়ই
প্রতিষ্ঠাণের নাম রাখতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় পার্টনারদের
একজনের একটা নাম পছন্দ হলেও আরেকজনের তা পছন্দ হয় না। ফলে প্রতিষ্ঠান চালু
করতে গিয়ে একধরণের বাধার সম্মুখীন হোন উদ্যোক্তারা। কেমন নাম রাখা উচিত ও
কিসের উপর ভিত্তি করে নাম রাখা উচিত তা জানার জন্য অনুসরণ করুন
গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি কৌশল।
- প্রথমত নাম রাখার জন্য দুইটি নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। একটি হল আপনি যা নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত কোন নাম রাখার চেষ্টা করুন। দ্বিতীয় নিয়মটি হল খুবই আকর্ষনীয় একটি একটি নাম রাখুন। তবে আকর্ষনীয় করতে গিয়ে নামটিকে খুব বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে ফেলাও যুক্তিসঙ্গত নয়। আপনার ব্যবসার ধরণ বুঝে আকর্ষনীয় একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ‘কিস’ রুল অনুসরণ করতে পারেন। এই রুল অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ছোট ও সাধাসিধে। অর্থাৎ, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি খুব বেশি বড় না করে এক বা দুই শব্দের মধ্যে রাখতে পারাটাই সবচেয়ে উত্তম। অনেক উদ্যোক্তা নিজেকে আলাদা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য নামটিকে খুব বেশি জটিল করে ফেলেন। এটা ঠিক নয়। সুতরাং, আপনার প্রতিষ্ঠানের নামটি সংক্ষিপ্ত ও সাধাসিধে রাখার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, ছোট ও সাধাসিধে নামই মানুষের কাছে বেশি আকর্ষনীয় হয়।
- সহজ কিন্তু বিশাল অর্থ বহন করে এই ধরণের নাম দেওয়া উচিত। অর্থবহ নাম দিলে লোকজনের মনে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। সুতরাং নাম বাছাই করার সময় নামটির তাৎপর্যগত অর্থ খুব ভালোভাবে জেনে নিন। আপনার প্রতিষ্ঠানকে প্রথমত লোকজন নাম দিয়েই চিনবে। সুতরাং নামের বিষয়ে সচেতন হোন এবং অর্থবহ ও সাধাসিধে একটি নাম দেয়ার চেষ্টা করুন।
No comments:
Post a Comment